রূপগঞ্জে সাংবাদিকের উপর যুবদল নেতার হামলা

শুনে আসে পাশের লোকজন জন ছুটে আসে,তখন নবীর হোসেন পালিয়ে যায়। এই ঘটনার প্রতিবাদ জানায় এলাকাবাসী এবং তার সঠিক বিচারের দাবিতে এলাকার সাধারণ জনগণ। খোঁজ খবর নিয়ে জানা যায়,সে বিএনপির যুবদল বলে এলাকাতে পরিচয় দিয়ে বেড়ায়। তার অসভ্যতা আচরণ,ও চুরি ছিনতাইসহ সন্ত্রাসী কর্মকান্ডে এলাকার সাধারণ জনগণ অতিষ্ঠ। বিএনপির পরিচয় দিয়ে সে এলাকাতে ক্ষমতা পাওয়ার দেখিয়ে দাবরিয়ে বেরায়,তার নামে একাধিক মামলা ও নানান অপরাধের অভিযোগ রয়েছে। সাংবাদিক সাহাদাৎ হোসেন শাহীন দৈনিক বাংলাদেশ সমাচার পত্রিকার স্টাফ রিপোর্টার হিসেবে কর্মরত আছেন,তিনি আরজেএফ সাংবাদিক সংগঠনে সমাজ কল্যাণ সম্পাদক ও নারায়ণগঞ্জ পত্রিকাতেও কাজ করে যাচ্ছেন।তার সততা আর অধিক সাহসিকতা সাংবাদিক মহলে পরিচিতি ও শুনাম রয়েছে। অপরাধীদের অপরাধ তুলে ধরা,বিভিন্ন অপরাধ তথ্য সংগ্রহ করে,পত্রিকাতে নিউজ করে বলে সমাজের কিছু অপরাধ চক্রদের টনক নড়ে যায়। সাংবাদিকে হুমকি ও রাস্তায় চলার পথে, দেখলেই।

সন্ত্রাস নবীর হোসেন তার দল বল নিয়ে গালিগালাজ করে,বিগত আওয়ামী’লীগ ক্ষমতায় থাকাকালীন,ছাত্রলীগ বাহিনীর সাথে যুক্ত হয়ে সমাজে চাদাঁবাজীসহ নানান অপরাধের রামরাজত্বে অন্তর্ভুক্ত ছিলো,মাদক কারবারি নবীর হোসেন,মাদক সম্রাট,চাদাঁবাজ,ও কিশোর গ্যাংদের লিডার,তার বিষয়ে তদন্ত করে তার সমাজের অপরাধমূলক কর্মকান্ড গুলি তুলে ধরে,আইনের আওতাধীন করে সঠিক বিচারের দাবি জানান,ভুক্তভোগী সাংবাদিক সাহাদাৎ হোসেন শাহীন। মামলার প্রস্তুতি চলছে। তার বিয়ষ গুলি রূপগঞ্জ প্রেস ক্লাবের সাংবাদিকদের অবগত করা হয়েছে। তার একটা বিচার ব্যবস্থা করতে,গণমাধ্যম কর্মীদের এক সাথে কাজ করতে হবে।

এরা দেশ ও জাতির শত্রু। সকল প্রকার সাহায্যে,সাংবাদিক ভুক্তভোগীর পাশে দাঁড়াতে হবে। নবীর হোসেন মিয়া,মাদক কারবারিকে যথা সময়েই আটক করে পুলিশ প্রশাসনের হাতে তুলে দেওয়ার ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। তার পেশা চুরি,মাদক ব্যবসাসহ চাদাঁবাজী করা। নামঃ নবীর হোসেন মিয়া,পিতা: (মৃত) আলেফ মিয়া,ঠিকানা মাসাব গ্রাম,তারাব পৌরসভা ৩নং ওয়ার্ড রূপগঞ্জ নারায়ণগঞ্জ।